জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, নোয়াখালী এর কর্মসম্পাদনের সার্বিক চিত্র
সাম্প্রতিক অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবংভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
( ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২অর্থবছর)
বাংলাদেশ এলডিসি পর্যায়ে উত্তরণের প্রেক্ষাপটে এবং ক্রমবর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার প্রাণীজ আমিষের (দুধ, ডিম ও মাংস) চাহিদা মেটাতে উৎপাদন ও উৎপাদন শীলতা বৃদ্ধিতে বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ, সম্প্রসারণ ও জাত উন্নয়ন ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বিভাগে অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।
গবাদি পশুর গুণগতমান সম্পন্ন খাদ্যের অপ্রতুলতা, আবির্ভাব যোগ্য রোগ প্রাদুর্ভাব, সুষ্ঠু সংরক্ষণ ও বিপণন ব্যবস্থার অভাব, লাগসই প্রযুক্তির ঘাটতি, প্রণোদনামূলক ও মূল্য সংযোজনকারী উদ্যেগের ঘাটতি, উৎপাদন সামগ্রীর উচ্চমূল্য, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, খামারির সচেতনতা ও ব্যবস্থাপনা গতজ্ঞানের ঘাটতি, সীমিত জনবল ও বাজেট বরাদ্দ প্রাপ্তি প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বাজারব্যবস্থার সংযোগ জোরদারকরণ, পণ্যের বহুমূখীকরণ, নিরাপদ ও মানসম্মত উৎপাদন ব্যবস্থার প্রচলন করা হবে। গবাদিপশু-পাখির রোগ নিয়ন্ত্রণ, নজরদারি, চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়ন এবং রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগার আধুনিকীকরণ করা হবে। দুধ ও মাংস উৎপাদন বৃদ্ধিতে কৃত্রিম প্রজনন প্রযুক্তির সম্প্রসারণ অব্যাহত রাখা হবে। প্রাণিপুষ্টি উন্নয়নে উন্নত জাতের ঘাস চাষ সম্প্রসারণ, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রযুক্তির প্রসার, টিএমআর প্রযুক্তির প্রচলন, ঘাসের বাজার সম্প্রসারণ ও পশু খাদ্যের মান নিশ্চিতকরণে নমুণা পরীক্ষা কার্যক্রম জোরদার করা হবে। খামারির সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ ও উঠান বৈঠক কার্যক্রম জোরদারসহ প্রাণিসম্পদ সম্পর্কিত আইন, বিধি ও নীতিমালার অনুসরণে মোবাইল কোর্টের আওতা বৃদ্ধি করা হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস